Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped


প্রখ্যাত ব্যক্তিত্ব

নাজিরপুর উপজেলার বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ 

 

রাজনীতিবিদ

০১। শ ম রেজাউল করিম পিরোজপুর জেলার নাজিরপুর উপজেলাধীন মাটিভাঙ্গা ইউনিয়নের তারাবুনিয়া গ্রামের সম্ভ্রান্ত শেখ পরিবারে ১৯৬২ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা মরহুম মোঃ আব্দুল খালেক শেখ ছিলেন একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা ও প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতা। তার মাতা মিসেস মাজেদা বেগম একজন সমাজ সচেতন ও ধর্মপরায়ণ গৃহিনী। পাঁচ ভাই ও দুই বোনের মধ্যে তিনি তৃতীয়।

তিনি ১৯৭৭ সালে যশোর শিক্ষা বোর্ডের অধীনে বরইবুনিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয় হতে এস.এস.সি, একই বোর্ডের অধীনে ১৯৭৯ সালে মাটিভাঙ্গা ডিগ্রী কলেজ থেকে এইচ.এস.সি, ১৯৮১ সালে খুলনার দৌলতপুর কলেজ থেকে ডিগ্রী এবং ১৯৮৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে এলএল.বি ও এম.এস.এস ডিগ্রী অর্জন করেন।

শ ম রেজাউল করিম একজন বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ ও একাদশ জাতীয় সংসদ সদস্য। শ ম রেজাউল করিম পিরোজপুর-১ আসন থেকে ২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়নে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।

তিনি বাংলাদেশের গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী হিসেবে ৭ জানুয়ারি ২০১৯ থেকে ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০ পর্যন্ত দায়িত্বরত ছিলেন এবং বাংলাদেশের মৎস ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী হিসেবে ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২০ থেকে বর্তমান পর্যন্ত দায়িত্বরত আছেন।


০২। ডাক্তার ক্ষিতিশ চন্দ্র মন্ডল , পিতা- সারদা প্রসন্ন মন্ডল, ১৯৩৯ সনে ১৩ অক্টোবর শ্রীরামকাঠী ইউনিয়নে বাবলা গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। ১৯৭০ সনে আওয়ামীলীগের প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করে জয় লাভ করেন এবং এম পি নির্বাচিত হন।  ১৯৭৩ সনে তিনি এম,পি নির্বাচিত হন এবং ত্রাণ ও পূনর্বাসন প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন।


০৩। নীরোদ বিহরী নাগ, পিতা- রসিক লাল নাগ, ১৯৩২ সনের মে মাসে মালিখালী ইউনিয়নের সাচিয়া গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। ১৯৫২ সনে ভাষা আন্দোলনে সক্রিয় অংশ গ্রহণ করেন।  ১৯৫৩-১৯৫৪ সনে এবং ১৯৫৪-১৯৫৫ সনে দু‘বার ডাকসুর  নির্বাচিত ভি,পি ছিলেন।  তিনি ন্যাপ কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি ছিলেন। ১৯৬৪ সনে কমিউনিষ্ট পার্টির সদস্য ও ১৯৬৪ সনে তৎকালীন প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন।

 ০৪। শুধাংশু শেখর হালদার

                প্রাক্তন সংসদ সদস্য

০৫। বেগম মতিয়া চৌধুরী, পিতা- মহিউদ্দিন আহম্মেদ চৌধুরী,মাটিভাংগা ইউনিয়নের মাহামুদকান্দা গ্রামে তিনি ১৯৪২ সনের ৩০ জুন জন্ম গ্রহণ করেন। ১৯৬২ সনে ছাত্র ইউনিয়নের ডাকসুর জি এস হিসেবে হামিদুর রহমানের শিক্ষা কমিশনের বিরুদ্ধে তীব্র  আন্দোলন করেন। ১৯৭৯ সনে তিনি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগে যোগ দেন। আওয়ামীলীগ শাসনামলে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের কৃষি মন্ত্রনালয়ের মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

০৬।       মোস্তফা জামাল হায়দার,১৯৪২ সনে ১০ ডিসেম্বর মাটিভাংগা ইউনিয়নের বরইবুনিয়া গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। ১৯৬৮ সন হতে ১০৭০ সন পর্যন্ত পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়নের সভাপতি ছিলেন।  ১৯৭৩-১৯৮৬ সন পর্যন্ত বাংলাদেশ শ্রমিক ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ১৯৮৫ সনে প্রতিমন্ত্রী হিসেবে জাতীয় পার্টির মন্ত্রী সভায় যোগদান করেন। পরবর্তীতে পূর্ণমন্ত্রী হিসেবে শ্রম ও জনশক্তি, পূর্ত,ভূমি,মৎস্য ও পশুপালন, স্থানীয় সরকার, পল­ী উন্নয়ন্ ও সমবায়, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রনালয়ে দায়িত্ব ছিলেন। তিনি জাতীয় হুইপ হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।

 

শিক্ষাবিদ

প্রয়াতঃ হাজি মোমিন উদ্দিন মিয়া, পিতা-আলহজ্ব আলিম মিয়া, তিনি নাজিরপুর থানার প্রথম মুসলমান গ্রাজুয়েট। বেঙ্গল সিভিল সার্ভিসে ১৯২২ সনে কোলকাতার রাইটর্স বিল্ডি এ সরকারী কাজে যোগদান করেন। ১৯৬৭ সালে মাটিভাংগা কলেজের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন।

 প্রয়াতঃ কাছেম আলী, শ্রীরামকাঠী ইউনিয়নে প্রথম প্রাজুয়েট এক বিশেষ ব্যক্তিত্ব। তিনি একজন গুনি আদর্শ শিক্ষক।

 অধ্যক্ষ সন্তোষ কুমার মিস্ত্রী, পিতা- ষষ্ঠীচরণ মিস্ত্রী, ১৯৪৫ সনে শ্রীরামকাঠী ইউনিয়নে জয়পুর গ্রামে জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি একজন শিক্ষাবিদ এবং আদর্শের প্রতীক। ১৯৭৭ সনে মাটিভাংগা ডিগ্রী কলেজের অধ্যক্ষ পদে অদিষ্ঠিত আছেন।

সংগীত শি ল্পী      

সুকুমার বিশ্বাস, পিতাু মতি লাল বিশ্বাষ, শ্রীরামকাঠীতে ১৯৬৫ সনে জন্ম গ্রহণ করেন। বাংলাদেশ বেতার ও টিলিভিষনের নির্বাচিত সংগীত শিল্পী। তিনি শ্রীরামকাঠী রামকৃষ্ণ মিশনের প্রতিষ্ঠাতা। কর্মজীবনে এসিষ্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট রিলায়েন্স ইনস্যুরেন্স লিঃ ঢাকা।

চলচিত্র পরিচালক  ঃ         দিলিপ কুমার বিশ্বাস, পিতা- বিপিন বিহারী বিশ্বাষ, মালিখালী ইউনিয়নে কারখানাবাড়ী গ্রামে জন্ম গ্রহন করেন। তিনি বিশিষ্ট চলচ্চিত্র পরিচালক। তিনি প্রথম জীবনে চলচিত্রে অভিনয় শুরু করেন। তার অভিনীত ছবির মধ্যে মায়ার সংসার,তানসেন, অনভব উলে­খ যোগ্য। অভিনয় থেকে প্রবেশ করেন চলচ্চিত্র নির্মাণে। গড়ে তোলেন ‘গীতি কথাচিত্র’ নামে নিজস্ব প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান। তিনি অজান্তে ছবির জন্য জাতীয় চলচিত্র পুরস্কার পেয়েছেন।

যুদ্ধকালীন কমান্ডার ঃ
০১।  প্রয়াতঃ কমান্ডার সরোয়ার হোসেন
০২। প্রয়াতঃ কমান্ডার তাজুল ইসলাম

০৩। কমান্ডার এ বি এম রেজাউল করিম
০৪। কমান্ডার আঃ ছালেক মোল্লা


বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ

নাজিরপুর উপজেলা কমান্ডারঃ         ০১। প্রয়াতঃ কমান্ডার তাজুল ইসলাম  ০২। প্রয়াতঃ আঃ রহমান সেখ

                                                       ০৩। মোঃ আঃ লতিফ সেখ                 ০৪। মোঃ নূরুল ইসলাম নাসিম।

 

মাটিভাংগা ইউনিয়ন

 

মোঃ মতিউর রহমান

যুগ্ম সচিব, মন্ত্রী পরিষদ বিভাগ

 

মোঃ নুরুল আলম

কমিশনার কর প্রশাসন

 

মোঃ আসাদুজ্জামান

উপ-সচিব ক্রীড়া মন্ত্রনালয়

 

মালিখালী ইউনিয়ন

 

মোঃ জিন্নাতুল হক

যুগ্ম সচিব

সদস্য পল্লী বিদ্যুৎ বোর্ড

 

নাজিরপুর সদর ইউনিয়ন

 

মোঃ জানেবুল হক (অবসরপ্রাপ্ত )

সচিব

 

মোঃ ফারুখ খান (অবঃ)

উপ-সচিব

 

মেজর আবু তালেব ফরাজী

মেজর     মিরাজ ফরাজী

লে: কমান্ডার শাসছুল আরেফিন

মেজর হাসিবুল হাওলাদার

 

সেখমাটিয়া ইউনিয়ন

 

মোঃ আশ্রাব আলী ডাকুয়া

যুগ্ম সচিব (অবঃ)

 

মোঃ লোকমান হাকিম

উপ-সচিব।

মেজর তৌহিদুল ইসলাম (অবঃ )

 

মোঃ ফায়জুর হক কবির

পি আর  ও

বানিজ্য সম্পদ  মন্ত্রণালয়

 

শ্রীরামকাঠী ইউনিয়ন

 

মনোজকান্তি বড়াল

উপ-সচিব

 

লেঃ কর্নেল জিয়াউল হক (কাঞ্চন )

 

 কর্নেল ডাঃ রনজিত মিস্ত্রী